
Ghee-1kg
আমাদের দেশী গাভীর দুধ থেকে উৎপাদন করা গাওয়া ঘী দানাদার ও মিষ্টি কড়া জ্বালের ঘী।১কেজি ঘী তৈরীতে প্রায় ৩০কেজি দুধ প্রয়োজন হয়। আমরা দুধ থেকে ক্রিম আলাদা করে সেটা জ্বাল দিয়ে ঘী তৈরী করি। এত দুধ লাগলে ঘী মাত্র ১৫০০/১৬০০/- কেজিতে কীভাবে দিচ্ছেন? ঘী বানাতে শুধু দুধের ক্রিম/ফ্যাট অংশটাই লাগে। বাকি অংশ ছানা বানাতে ব্যবহার করা যায়। ফলে সেখান থেকে ছানা,মিষ্টি ইত্যাদি বানিয়ে খরচটা কমানো সম্ভব হয়বাজারে তো আরও কম দামে ঘী পাওয়া যায়পাম তেল,সয়াবিন তেল,ডালডা,রঙ,কেমিক্যাল ইত্যাদি দিয়ে কৃত্রিম ঘীয়ের খবর প্রায় টিভি ও পেপারে দেওয়া যায়। প্রাকৃতিক উপায়ে এর চেয়ে কমে দিতে পারার কথা না কারও। কৃত্রিম ঘী আরও অনেক কম দামে দেওয়া সম্ভব যা স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি
'ঘি' শব্দটা শুনলেই আমাদের মাথায় ঘোরে কোলেস্টরল বেড়ে যাওয়া, হার্ট এর অসুখ সহ সব নেতিবাচক কথাবার্তা। তবে আমরা কি জানি, যে ঘি এরও কিন্তু নানান উপকারিতা রয়েছে।
জি, সঠিক পরিমাণে গ্রহণ করলে ঘি আমাদের জন্য অন্যতম উপকারী একটি উপাদান।
এতদিন যেহেতু জেনে এসেছি ঘি নিয়ে সব নেতিবাচক কথাবার্তা, চলুন আজ জেনে নেয়া যাক ঘি এর উপকারিতা -
- ঘিতে রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড। এদের মধ্যে ওমেগা 3 এর পরিমাণ সব চেয়ে বেশি। রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে আরো আছে প্রয়োজনীয় বিউটারিক এসিড।
- ঘিতে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করতেও ঘি সাহায্য করে।
- আশ্চর্য হলেও সত্য যে ঘি আমাদের বিপাক ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য এর সমস্যা সমাধানেও ঘি একটি উপায়।
-আমাদের অন্ত্রের সুস্থতা রক্ষায় কাজ করে ঘি।
- ঘি আমাদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- ঘিতে উপস্থিত ভিটামিন কে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে পরোক্ষভাবে হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে।
তাছাড়াও খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করা, খাবারের রুচি বাড়ানো, ত্বক সুস্থ রাখা সহ আরও নানান উপকারিতা রয়েছে ঘি এর।
প্রাপ্তবয়স্ক দের পরিমিত পরিমাণে এবং বাড়ন্ত শিশুদের প্রয়োজনমত খেলে ঘি আমাদের সকলের জন্যই চমৎকার একটি উপাদান। তাহলে চলুন ঘি নিয়ে বদলে ফেলি আমাদের চিরচেনা মনোভাব।
আমাদের দেশী গাভীর দুধ থেকে উৎপাদন করা গাওয়া ঘী দানাদার ও মিষ্টি কড়া জ্বালের ঘী।১কেজি ঘী তৈরীতে প্রায় ৩০কেজি দুধ প্রয়োজন হয়। আমরা দুধ থেকে ক্রিম আলাদা করে সেটা জ্বাল দিয়ে ঘী তৈরী করি।
এত দুধ লাগলে ঘী মাত্র ১৫০০/১৬০০/- কেজিতে কীভাবে দিচ্ছেন?
ঘী বানাতে শুধু দুধের ক্রিম/ফ্যাট অংশটাই লাগে। বাকি অংশ ছানা বানাতে ব্যবহার করা যায়। ফলে সেখান থেকে ছানা,মিষ্টি ইত্যাদি বানিয়ে খরচটা কমানো সম্ভব হয়বাজারে তো আরও কম দামে ঘী পাওয়া যায়পাম তেল,সয়াবিন তেল,ডালডা,রঙ,কেমিক্যাল ইত্যাদি দিয়ে কৃত্রিম ঘীয়ের খবর প্রায় টিভি ও পেপারে দেওয়া যায়। প্রাকৃতিক উপায়ে এর চেয়ে কমে দিতে পারার কথা না কারও। কৃত্রিম ঘী আরও অনেক কম দামে দেওয়া সম্ভব যা স্বাস্থ্যের জস্থ্যের জন্য হুমকি
