
Safe egg (60 pcs) 5 dozen
খামার: ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। মুরগির জাত: লেয়ার।(ব্রয়লার মুরগির ডিম বলবেন না কখনও) বিশেষত্ব : নিজস্ব খামারে উৎপাদিত অ্যান্টিবায়োটিক মুক্ত হেভি মেটাল মুক্ত (লেড,ক্রোমিয়াম,ক্যাডমিয়াম মুক্ত) গ্রোথ হরমোন মুক্ত ডিম পরিষ্কার ও স্যানিটাইজ করা
১. সেইফ এগ বা নিরাপদ ডিমের বিশেষত্ব :
==> নিজস্ব খামারে উৎপাদিত
==> অ্যান্টিবায়োটিক মুক্ত
==> হেভি মেটাল মুক্ত (লেড,ক্রোমিয়াম,ক্যাডমিয়াম মুক্ত)
==> গ্রোথ হরমোন মুক্ত
==> ডিম পরিষ্কার ও স্যানিটাইজ করা
==> WHO এর তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বিশ্বে ম্যালেরিয়া ও এইডসের চেয়েও অধিক মানুষ মারা যাচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্সির কারণে। আর অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্সির একটা অন্যতম মাধ্যম হলো ডিম। একটা গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া প্রায় ৫০% ডিমে অ্যান্টিবায়োটিক এর উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার উপরে। তাই এই ঝুঁকি থেকে বাঁচতে অ্যান্টিবায়োটিক মুক্ত সেইফ এগ দিতেই হবে। সেইফ ফুডের সেইফ এগ অ্যান্টিবায়োটিক মুক্ত। ল্যাব সার্টিফাইড।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুযায়ী এক জন মানুষের সপ্তাহে কম পক্ষে ০৩ টি ডিম খাওয়া প্রয়োজন, তাই সুস্থ্য যদি থাকতে চান প্রতিদিন সেইফ-ফুডের নিরাপদ ডিম খান এবং আপনার পরিবারের পুষ্টি নিশিত করুন।
২. বাজারের ডিমের চেয়ে সেইফ-এগের বা নিরাপদ ডিমের দাম বেশী কেন?
==> অ্যান্টিবায়োটিক না দেবার ফলে মৃত্যুহার বেশী সেইফ লেয়ার মুরগির। একটা লেয়ার মুরগি ২ বছর ডিম দেয়। এর আগে মারা গেলে ডিম কম পাওয়া যায়,এভাবে লস হয়।
==> মেডিসিন না দেবার ফলে ডিম প্রোডাকশন কম হয় কিছুটা। ==> ডিম পরিষ্কার,জীবাণুমুক্ত করতে খরচ হয়। ==> কাগজের বক্সে প্যাকিং করে দেওয়া হয়।বক্সের দাম ১২টাকার কাছাকাছি।
==> Safe Foods সদ্য পাড়া ডিম আপনাদের দেই, সদ্য পাড়া ডিমের বৈশিষ্ট্য এটা, এই ডিমটাই ৬/৭ দিন পর সিদ্ধ করলে সহজেই খোসা ছাড়ানো যাবে।
==> এছাড়া নিম্নমানের খাবার ব্যবহারের কারণে হেভি মেটালের উপস্থিতি পোল্ট্রিতে আসার খবর আমরা পত্র প্ত্রিকায় দেখে থাকি। সেইফ এগের মুরগিকে উন্নত মানের খাবার দেওয়া হয়।আর এটা ল্যাবে পরীক্ষিত যে আমাদের ডিমে কোন লেড,ক্রোমিয়াম ও ক্যাডমিয়াম নেই। ==> বাজারের ডিম কিনলে ময়লা জীবাণু লেগে থাকে। এগুলো খালি হাতে ধরলে বা ফ্রিজে রাখলে সংক্রমিত হয়। সেইফ এগ ধুয়ে পরিষ্কার করে স্যানিটাইজ করা। তাই নিরাপদ।
==> বাজারের ডিমের প্রোডাকশন ডেট জানা যায় না, সেইফ ফিডের ডিমের প্রোডাকশন ডেট প্যাকেটে লিখা থাকে।==> গ্রীষ্মকালে: বাইরে ৭ দিন, নরমাল ফ্রিজে ৩০ দিন।
==> শীতকালে: বাইরে ১০-১৫ দিন,নরমাল ফ্রিজে ৩০ দিন।
৩. সেইফ এগ এবং বাজারের এগ এর মধ্যে কী কী প্রাথক্য?
==> নিজস্ব খামারে উৎপাদিত
==> অ্যান্টিবায়োটিক মুক্ত
==> হেভি মেটাল মুক্ত (লেড,ক্রোমিয়াম,ক্যাডমিয়াম মুক্ত)
==> গ্রোথ হরমোন মুক্ত
==> ডিম পরিষ্কার ও স্যানিটাইজ করা
আমাদের সেইফ এগ এর টেস্টের নরমাল ডিম এর থেকে অন্য রকম।
বাজারে যেই এগ পাওয়া যায় সেগুলো নিম্নমানের খাবার ব্যবহারের কারণে হেভি মেটালের উপস্থিতি পোল্ট্রিতে আসার খবর আমরা পত্র প্ত্রিকায় দেখে থাকি।সেই কথাগুলো সত্যবাজারের ডিম কোন খামারের উৎপাদিত সেইটা আমরা কেও জানি না। ডিম উৎপাদিত মুরগীকে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ানো হয়।ডিম পরিস্কার থাকে না।কবে ডিম উৎপাদিত হয়েছিলো এবং মেয়াদ শেষ কবে কেও বলতে পারি না আমরা কবাজারে আবার মাঝে মাঝে দেকতে পারবেন নকল ডিম।
সুতরাং নিজেরা সুস্থ থাকতে এবং নিজেদের পরিবারকে সুস্থ রাখতে সেইফ এগ গ্রহন করুন।










